ব্যাংকের চাকরিতে নারী কর্মীর প্রতিনিয়ত সংখ্যা বাড়ছে। ফলে পুরুষের তুলনায় নারীদের অংশও বাড়ছে। এখন যারা চাকরিতে আসছেন এমন ব্যাংকারদের মধ্যে ১৮ শতাংশের বেশি রয়েছেন নারী।
এক সময় তা ১০ শতাংশেরও কম ছিল। অন্যদিকে নারী কর্মীদের চাকরি বদলের প্রবণতা কিংবা চাকরি ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতাও আগের চেয়ে কমেছে। ব্যাংক খাতের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের লিঙ্গসমতা বিষয়ক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক বাদে দেশে কার্যরত অন্য ৫৯টি তপশিলি ব্যাংকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলোতে জনবলের সংখ্যা ১ লাখ ৮৩ হাজার ২০৩। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাবে দেখা গেছে, এরমধ্যে পুরুষ কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৮ জন।
আর নারী কর্মীর সংখ্যা ২৮ হাজার ৩৭৮ জন। সে হিসাবে ব্যাংকগুলোতে নারী কর্মী ১৮ দশমিক ৩২ শতাংশ। অন্যদিকে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর রয়েছেন ১৬ শতাংশ। দেশের ৩৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১৫ জন নারী চাকরি করেন।
এদিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা চালু করেছে। ব্যাংকগুলো মাঝে মধ্যে লৈঙ্গিক সমতা বিষয়ক সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণের আয়োজন করে থাকে। ব্যাংকগুলোর নেওয়া এসব উদ্যোগের ফলে নারীরা স্বাচ্ছন্দে চাকরি করতে পারছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকও সময়ে সময়ে এসব সুবিধার বিষয়ে তদারকি করে থাকে।
ব্যাংকের চাকরিতে নারী কর্মীর প্রতিনিয়ত সংখ্যা বাড়ছে। ফলে পুরুষের তুলনায় নারীদের অংশও বাড়ছে। এখন যারা চাকরিতে আসছেন এমন ব্যাংকারদের মধ্যে ১৮ শতাংশের বেশি রয়েছেন নারী।
এক সময় তা ১০ শতাংশেরও কম ছিল। অন্যদিকে নারী কর্মীদের চাকরি বদলের প্রবণতা কিংবা চাকরি ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতাও আগের চেয়ে কমেছে। ব্যাংক খাতের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের লিঙ্গসমতা বিষয়ক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক বাদে দেশে কার্যরত অন্য ৫৯টি তপশিলি ব্যাংকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলোতে জনবলের সংখ্যা ১ লাখ ৮৩ হাজার ২০৩। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাবে দেখা গেছে, এরমধ্যে পুরুষ কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৮ জন।
আর নারী কর্মীর সংখ্যা ২৮ হাজার ৩৭৮ জন। সে হিসাবে ব্যাংকগুলোতে নারী কর্মী ১৮ দশমিক ৩২ শতাংশ। অন্যদিকে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর রয়েছেন ১৬ শতাংশ। দেশের ৩৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১৫ জন নারী চাকরি করেন।
এদিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা চালু করেছে। ব্যাংকগুলো মাঝে মধ্যে লৈঙ্গিক সমতা বিষয়ক সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণের আয়োজন করে থাকে। ব্যাংকগুলোর নেওয়া এসব উদ্যোগের ফলে নারীরা স্বাচ্ছন্দে চাকরি করতে পারছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকও সময়ে সময়ে এসব সুবিধার বিষয়ে তদারকি করে থাকে।